এছাড়াও ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও কলেজের পুরাতন একাডেমিক ভবন সংস্কার এবং অফিস কক্ষ নির্মাণ করা হয়েছে।

অপরদিকে  ৪২ কোটি ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১২৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেধাবী, অসহায়, প্রতিবন্ধী ও ক্ষুদ্রনৃ-গোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের মাঝে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। উপজেলায় বিনামুল্য ৯০ লাখ নতুন বই বিতরণ করা হয়েছে। এদিকে এক কোটি ৯৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ১২৭টি শহীদ মিনার নির্মাণ, ৭৯টি প্রজেক্টর বিতরণ, আইএলসি, আইসিটি,সায়েন্স ল্যাব ও মাল্টিমিডিয়া ক্লাশ রুম নির্মাণ করা হয়েছে।

এছাড়াও ৩৬ কোটি ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে

শিক্ষা উপকরণ প্রদান( প্লেয়িং কিডস, ট্যাব, ল্যাপটপ, হুইল চেয়ার, টিফিন বক্স ও শেখ রাশেল ডিজিটাল ল্যাব ইত্যাদি) ২৬টি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছে।

অন্যদিকে ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ৩০০টি বাইসাইকেল মেধাবী ও ক্ষুদ্রনৃ-গোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে শতভাগ শিশুকে উপবৃত্তির আওতায় আনা হয়েছে।এতে বিনামুল্যে শিক্ষা শুবিধা পাচ্ছেন এক কোটি ৩০ লাখের বেশি শিশু।এছাড়াও মাতৃত্বকালীন ছুটি ৩ মাস থেকে বাড়িয়ে ৬ মাস করা হয়েছে এবং মাতৃত্বকালীন ভাতা চালু করা হয়েছে।

বিগত ২০০৬ বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে প্রাথমিক শিক্ষায় মেয়েদের অংশগ্রহণ ছিলো মাত্র  ৫৪ শতাংশ। আওয়ামী লীগের সময়ে তা বেড়ে দাড়িয়েছে ৯৮ দশমিক ২৫ শতাংশ। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে স্বাক্ষরতার হার ছিলো ৪৫ শতাংশ।আওয়ামী লীগের সময়ে তা বেড়ে দাড়িয়েছে ৭৫ দশমিক ৬০ শতাংশ।

এখন প্রশ্ন হলো যে জাতি উপকারীর উপকার শিকার করে না,তারা অকৃতজ্ঞ। আর অকৃতজ্ঞদের ধ্বংস অনিবার্য। সচেতন মহলের অভিমত, আওয়ামী লীগ সরকারের উপকার শিকার ও কৃতজ্ঞতা স্বরুপ আওয়ামী লীগের পক্ষে থাকা এসব মানুষের নৈতিক দায়িত্ব।